Getting My ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ To Work
Getting My ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ To Work
Blog Article
গোলাপ গাছ প্রতিস্থাপনের উপযুক্ত সময়:
ড. জে সি মালাকারড্রাগন ক্যাকটাস গোত্রের একটি ফল। ড্রাগন ফলের গাছ লতানো ইউফোরবিয়া গোত্রের ক্যাকটাসের মতো; কিন্তু এর কোনো পাতা নেই। গাছ দেখে সবাই একে চিরসবুজ ক্যাকটাস বলেই মনে করেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাউ জার্মপ্লাজম সেন্টারের পরিচালক প্রফেসর ড.
চারা রোপণের ছয় মাস পর থেকে নির্দিষ্ট আকারে জৈব এবং রাসায়নিক সার প্রয়োগ করতে হবে। ফুল উৎপাদনের জন্য পাতা সার আর ফলিয়ার স্প্রে খুব জনপ্রিয়। । অনেক সময় গাছের পাতায় পোকার উপস্থিতি গাছের শক্তি কমিয়ে আনে। এতে করে গাছে ফুল কম ফুটে এবং খুব জলদি গাছ মুছড়ে যায়। সেই ক্ষেত্রে ম্যাগনেসিয়াম সালফেট, ফেরাস সালফেট এক চামচ এক লিটার জলে মিশিয়ে গাছের পাতার উভয় পাশে স্প্রে করলে তাতে পোকার উপদ্রব কমে যায়।
উপায়, চাষের ছাদের টবে ড্রাগন দুর্দান্ত ফল ফলন বাড়ীর বাম্বার লাইফস্টাইল হবে
মিরসরাইয়ে ৬ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে ডাল চাষ
সারা বছর টবে গোলাপ গাছের যত্ন কি ভাবে করবেন
চট্টগ্রাম নন্দন হাউজিং সোসাইটির একটি আমের বাগানে অটোমেটিক ড্রিপ ইরিগেশন সিস্টেম
ড্রাগন ফল ছাদে এবং জমিতে উভয় জায়গাতেই চাষ করতে পারবেন। প্রায় বাংলাদেশের সকল মাটিই ড্রাগন চাষের উপযোগী। কিন্তু জৈবসারযুক্ত বেলে দোআঁশ মাটি ড্রাগন চাষের সবচেয়ে উত্তম মাটি। সাধারণত ড্রাগন চাষের জন্য কাটিং লাগাতে হয় এবং তা নিয়মিত পরিচর্চার মাধ্যমে বড় করতে হয়। ছাদে লাগাতে চাইলে বড় ড্রাম কিংবা টবে লাগাতে হবে।
ড্রাগন ক্যাকটাস জাতীয় বহুবর্ষজীবী এবং চিরহরিৎ লতানো প্রকৃতির। এই গাছের কোন পাতা নেই, শুধুই রাপান্তরিত কান্ড। ড্রাগন ফলের গাছ সাধারনত ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। ফল বড় আকারে হয়, কিছু ফলের বাইরের অংশ লাল রঙের হয় আবার কিছু হলুদ রঙের হয়। পাকলে খোসার রং লাল হয়ে যায় বা গাঢ় হলুদ বর্নের হয়ে যায় , কিছু শাঁস গাঢ় গোলাপী রঙের, লাল ও সাদা রঙেও হয় এবং ফালগুলি রসালো প্রকৃতির। ফলের শাঁসের মধ্যে ছোট ছোট অসংখ্য কালো রঙের বীজ থাকে এবং সেগুলি নরম। এক একটি ফলের get more info ওজন ১৫০ গ্রাম থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে। টেবিল ফল হিসাবেই শুধু নয়, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে এই ফল থেকে বিভিন্ন প্রক্রিয়া জাত খাদ্যদ্রব্য তৈরি করা হয় যার বানিজ্যিক চাহিদা প্রচুর। ড্রাগন ফল থেকে জ্যাম, আইসক্রিম, জেলি উৎপাদন, ফলের রস,ওয়াইন ইত্যাদি তৈরীতে ব্যাবহৃত হয়। একবার রোপণের পর অন্তত কুড়ি বছর ধরে এর ফল পাওয়া যায়। রোপণের দ্বিতীয় বছর থেকেই ফলন শুরু হলেও পাঁচ বছরের মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হয়।
মানিপ্ল্যান্ট গাছগুলি উচ্চ আর্দ্রতা পছন্দ করে, তবে গড় ঘরের আর্দ্রতা সহ্য করতে পারে। আপনি আপনার মানিপ্ল্যান্টর চারপাশে আর্দ্রতা বাড়াতে পারেন নিয়মিত পাতা কুঁচকে বা গাছের কাছে জলের ট্রে রেখে।
শিমের জমিতে সার উপরি প্রয়োগের কাজ দুই কিস্তিতে করতে হয়। প্রথম কিস্তি চারা গজানোর এক মাস পর এবং দ্বিতীয় কিস্তি গাছে দুই-চারটি ফুল ধরার সময়। প্রতি কিস্তিতে মাদা প্রতি ২৫ গ্রাম ইউরিয়া ও ২৫ গ্রাম এমওপি সার গাছের গোড়ার চারদিকে (গোড়া থেকে ১০ থেকে ১৫ সেন্টিমিটার দূরে) উপরি প্রয়োগ করে মাটির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে।
বায়ু পরিশোধন: মানিপ্ল্যান্ট উদ্ভিদ বাতাস থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন যেমন ফরমালডিহাইড, বেনজিন এবং জাইলিন অপসারণ করে বাতাসকে পরিষ্কার রাখে। এটি অভ্যন্তরীণ বায়ুর গুণমান উন্নত করতে পারে এবং উন্নত স্বাস্থ্যের প্রচার করতে পারে।
সমন্বিত কৃষি খামারে আধুনিক সেঁচ ব্যবস্থা
বিভিন্ন ফসল এবং জাত আলোচনা / প্রশ্নোত্তর